বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে সরব হলেন নীরব লরেন্স
ইন্টারনেটের দুনিয়াকে দুই চোখে দেখতে পারেন না ২৯ বছর বয়সী অস্কারজয়ী হলিউড তারকা জেনিফার লরেন্স। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার—কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীর্ঘদিন তাঁর কোনো অ্যাকাউন্ট ছিল না। কেন? 

এই প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, 'আমার কাছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যতটা না ইতিবাচক, তার চেয়ে ঢের বেশি নেতিবাচক। আর আমার জীবনে আমি অযথা সময় নষ্ট করে এই সব নেতিবাচকতাকে স্থান দিতে পারি না।'


লরেন্স লেখেন, 'মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি চারজন কৃষ্ণাঙ্গের একজনকে জীবনে কখনো না কখনো বিনা কারণে কারাভোগ করতে হয়। আইনও চরমভাবে একপেশে, দুর্নীতিগ্রস্ত। অ্যাটর্নি জেনারেল ড্যানিয়েল ক্যামেরুনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
যত দ্রুত সম্ভব, যেভাবে সম্ভব, বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা আনার ব্যবস্থা করুন। বর্ণবাদ যেভাবে হোক, বিশ্ব থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে হবে। কালো নারীদের জন্য নিরাপদ যুক্তরাষ্ট্র চাই। আর যদি এই সময়েও আমরা সেটা না পারি, তাহলে আর কবে?'
No comments